বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক
ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারের হত্যা করার কারন তিনি
এই বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। মেহনতি মানুষ কৃষক, শ্রমিক,
ছাত্র,শিক্ষক তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাকে হত্যা করার কারন
বিদেশী শোষণের বিরুদ্ধে তিনি এ দেশের অর্থনৈতিকে জাতিকরণ
করেছেন। আইন করা হয়েছে এদেশে বঙ্গবন্ধুর হত্যার খুনিদের বিচার করা
যাবে না। এই শোক শক্তিতে রূপান্তরিত করে জননেত্রী শেখ হাসিনা এই
বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় নিয়ে গেছে। খুনিরা শুধু
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে ক্ষান্ত হয়নি। বরং তার পরিবার
বর্গসগ ১৬ জনকে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশে যতগুলো হত্যাকান্ড
হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম জঘন্য হত্যাকান্ড হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমান তাঁর পরিবারের উপর নৃশংস হত্যাকান্ড। তিনি গতকাল সোমবার
দুপুরে কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী ও
অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি
কলেজের অডিটোরিয়াম রুমে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে
আলোচনা সভায় উপরোক্ত কথা গুলো বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী আহাদের সভাপতিত্বে ও
উপজেলা ছাত্রলীগের আহŸায়ক সালাউদ্দিন সরকারের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের
মধ্যে বক্তব্য রাখেন- ইউপি চেয়ারম্যান ইসহাক সিকদার, মনির হোসেন,
আকতার হোসেন, রেজাউল মাওলা হেলাল। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক
সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান হাতেম, যুবলীগ নেতা আহসান
হাবীব জুয়েল, এনামুল হক শামীম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-
সভাপতি মাজহারুল ইসলাম শামীম প্রমুখ।