রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় চাঁদপুর কার্যালয়ে হাজির হয়ে অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য তাকে চিঠি দেওয়া হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দেওয়া চিঠিতে তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক রাস্তা নির্মাণ ও নদী খননের অর্থসহ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতপূর্বক বিদেশে টাকা পাচারসহ নামে বেনামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
নির্ধারিত সময়ে হাজির হয়ে বক্তব্য প্রদানে ব্যর্থ হলে বর্ণিত অভিযোগ সংক্রান্ত বিষয়ে তার কোন বক্তব্য নেই মর্মে গণ্য করা হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
অনুসন্ধান টিমের দলনেতা ও চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম ভিডিও বার্তায় বলেন, ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে সারা বাংলাদেশে সাবেক এমপি মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে যে-সব ইনকোয়ারি শুরু হয়েছে, তারই ধারাবাহিকতায় চাঁদপুরের সাবেক এমপি ও মেজর রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে গোয়েন্দা রিপোর্টের আসে। ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় এবং এ বিষয়ে অনুসন্ধানের পারমিশন দেয়া হয়। তারই প্রেক্ষিতে অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।
তিনি বলেন, যেহেতু অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন, তাই গত ১৪ জানুয়ারি নোটিশ করি ২ ফেব্রুয়ারি কার্যালয়ে এসে ওনার বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য বলা হয়েছে। তিনি উপস্থিত না হয়ে ডাকযোগে পত্র প্রেরণ করেছেন, যা দুপুরের পর আমরা হাতে পেয়েছি। আমরা আমাদের আইন অনুযায়ী যা প্রসিডিউর রয়েছে, সে অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করে যাব।