চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে বসত ঘর নির্মান করতে বাঁধা চাঁদা দাবির অভিযোগ। চাঁদা না পেয়ে আদালতে মামলা করে হয়রানী। সেই মামলাও খারিজ করে দিয়েছে আদালত। কোন উপায় না পেয়ে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করার চেষ্ঠা করছে বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগি পরিবারের লোকজন। ঘটনাটি উপজেলার ৯নং গোবিন্ধপুর ইউনিয়নের চির্কা গ্রামের পাটওয়ারী বাড়িতে।
ঘটনার সূত্রে জানাযায়, উপজেলার চির্কা মৌজার ১৭৩নং খতিয়ানের ২৮নং দাগে ২ একর ২২ শতক জমি রয়েছে। এর মধ্যে আবুল কালাম ও আনোয়ার হোসেন আল আমিন উভয়ে হিস্য হিসাবে ১০ শতক ২০ পয়েন্ট পাবে। কিন্তু আবুল হোসেন পাটওয়ারী ৪ শতক ৫০ পয়েন্ট জমির উপরে ভবন নির্মান করতে যায়। এতে করে আনোয়ার হোসেন আল আমিন বাঁধা দেয়। যাতে করে বসত ঘর নির্মান করতে না পারেন। বিষয়টি স্থানীয় মেম্বার ও শালিসের মাধ্যেমে সমাধান করলেও মানতে রাজি হয়নি আল আমিন। পরে আল আমিন ভবন নির্মান কাজ বন্ধ করার জন্য আদালতে থেকে একটি নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আসেন। পর ভর্তি তারিখে সেই নিষেধাজ্ঞা আদালত খারিজ করে দেন। এতে করে ক্ষিপ্ত হয়ে যান আল আমিন। পরে এক পর্যায়ে শুনা যায় আনোয়ার হোসেন আল আমিনকে ৩ লক্ষ টাকা দিলে বসত ঘর নির্মান করতে দিবে, না হলে দিবে না। এমন চাঁদা দাবি করেছেন বলে যানান ভোক্তভুগি পরিবার ও স্থানীয় লোকজন। এ নিয়ে এলাকাতে মিশ্র প্রতিক্রীয়া দেয়া দিয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা কয়েকজন বলেন, আনোয়ার হোসেন আল আমিন আবুল কালাম পাটওয়ারী কাছে চাঁদা দাবি করেন। যা আমরা সুনেছি। এটা খুব নেক কার জনক কথা।
আবুল কালাম বলেন, আমি বাড়ি দিয়ে যতটুকু পাওনা আল আমিনও ততটুকু পাওনা। কিন্তু সে আমার জমি দখল করে আছে এবং আমার কাছে চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দিলে ভবন নির্মান করতে দিবেন। যার সাক্ষী স্থানীয় লোকজন।
আনোয়ার হোসেন আল আমিন বলেন, আমি কারর কাছে চাঁদা দাবি করিনাই। আমি আমার জমি দাবি করেছি। তারা জোর করে ঘর নির্মান করছে। তাই আমি আদালতে মামলা করেছি। আপরপ্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি যানিনা কি ভাবে মামলা খারিজ হয়েছে।