২৬ নভেম্বর রবিবার প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় ৯টি কলেজ থেকে
সর্বমোট ২ হাজার ১শত ৪৪জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১হাজার ৯শ ৮৩জন উত্তীর্ণ
হয়েছে। তন্মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১শ ৯০ জন। শতকরা পাশের হার ৯২.৪৯। প্রতি
বছরের ন্যায় এ বছরও শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে কচুয়ার হাসিমপুরে অবস্থিত
ঐতিহ্যবাহী ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ। এ কলেজ থেকে এ বছর ১শ ৪৬ জন
পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহনে ১০০ভাগ পাশ সহ জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪৭ জন।
এছাড়া কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রি কলেজ ৩৩৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে
৩১৭ জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০৯ জন, পাশের হার ৯৪.০৭%। শেখ
মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ ২২৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২২০ জন,
জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাশের হার ৯৬.৪৯%। সাচার ডিগ্রি কলেজ ৩২৮জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২৭৮জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০ জন, পাশের হার
৮৪.৭৬%। পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ ৪১৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ
হয় ৩৮৬জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৩ জন, পাশের হার ৯৩.২৪%। নুরুল আজাদ কলেজ
১০৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ৫৮ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০ জন, পাশের হার
৫৩.৭০%। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ২৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়
২৭৭জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২জন, পাশের হার ৯৯.৬৪%। চাঁদপুর এম.এ খালেক
মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ ১০২জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০২জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-
৫ পেয়েছে ০৮জন, পাশের হার ১০০%। নিন্দপুর এম কে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ
২০৩জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১৯৯জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০জন, পাশের হার
৯৮.০৩%।
অপর দিকে আলিম পরীক্ষায় ৪শ’ ৭১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪শ’ ৩৫জন
কৃতকার্য হয়। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৮ জন। যার পাসের হার ৯২.৩৬%। এ বছর
উপজেলা মাদ্রাসা পর্যায়ে শীর্ষ অবস্থান করছে কাদলা এসএস ফাজিল মাদ্রাসা। এ
প্রতিষ্ঠান থেকে ৫৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে শতভাগ শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে
। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭জন।