১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষায় ৯টি কলেজ থেকে
সর্বমোট ২ হাজার ১শত ৮৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১হাজার ৭শ ৩৮জন উত্তীর্ণ
হয়েছে। তন্মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ ৩৬ জন। শতকরা পাশের হার ৮০%। প্রতি
বছরের ন্যায় এবছরেও ধারাবাহিকতায় শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে চাঁদপুরের কচুয়ার
হাসিমপুরে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ড. মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজ। এ কলেজ থেকে এ
বছর ১শ ৭৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহনে ১০০ভাগ পাশ সহ জিপিএ ৫ পেয়েছে ৭২
জন। কুমিল্লা বোর্ডে ৫ম ও চাঁদপুর জেলার প্রথম স্থান অধিকার করেছে ড.
মনসুর উদ্দীন মহিলা কলেজটি।
এছাড়া কচুয়া বঙ্গবন্ধু সরকারি ডিগ্রি কলেজ ৩৪৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে
৩০৩ জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন, পাশের হার ৮৭.০৭%। শেখ
মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজ ১৭৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১৪৭ জন,
জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪জন, পাশের হার ৮৩.০৫%। সাচার ডিগ্রি কলেজ ৩৫৪জন
পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ২৮৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন, পাশের হার
৮১.০৯%। পালাখাল রোস্তম আলী ডিগ্রি কলেজ ৪১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ
হয় ২৬৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন, পাশের হার ৬৪%। নুরুল আজাদ কলেজ ৭৭
জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ৬৩ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০ জন, পাশের হার
৮১.৮২%। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ ২৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়
২৯৪ জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪জন, পাশের হার ৯৯.৩২%। চাঁদপুর এম. এ খালেক
মেমোরিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ ৯৬জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪জন উত্তীর্ণ হয়, জিপিএ-৫
পেয়েছে ০৩জন, পাশের হার ৯৭.৯২%। নিন্দপুর এম কে আলমগীর স্কুল এন্ড কলেজ
২৪৮জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১১৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ০ জন, পাশের হার
৪৬.৩৭%।
অপর দিকে আলিম পরীক্ষায় ৪শ’ ২৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪শ’ ০৯জন
কৃতকার্য হয়। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫০ জন। যার পাসের হার ৯৬%। এ বছর উপজেলা
মাদ্রাসা পর্যায়ে শীর্ষ অবস্থান করছে আশ্রাফপুর ফাজিল মাদ্রাসা। এ প্রতিষ্ঠান
থেকে ৩৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে শতভাগ শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছে । জিপিএ
৫ পেয়েছে ৮জন।