সরাকারের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায়,খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত হতদরিদ্রদের জন্য স্বল্পমূল্যের ১৫ টাকা কেজি চাউলের প্রতি কার্ডধারীকে ৩০ কেজি চাল দেয়ার বিধান থাকলেও দেওয়া হচ্ছে কম আর নেওয়া হচ্ছে বেশি দাম। দীর্ঘদিন ধরে ওজনে কম ও দাম বেশি নিচ্ছেন বলে অভিযোগ কার্ডধারীদের। এ নিয়ে কার্ডধারীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে প্রধানমন্ত্রীর একটি মহতি উদ্যোগ সফল বাস্তবায়ন না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ঘটনাটি চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার ভিবিন্ন ইউনিয়নে চিত্র।
সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে হতদরিদ্রদের মাঝে ৫১২টি কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিটি কার্ডধারীর প্রতি মাসে ১৫ টাকা করে ৩০ কেজি করে চাল পাওয়া কথা রয়েছে। কিন্তু সেই খানে পাচ্ছে ২৫ থেকে ২৭ কেজি বাড়তি দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকারে উন্নয়ন কর্মকান্ড। আর ব্যাহত হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর মহতি উদ্যোগ। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ভোক্তভুগিদের।
ইউনিয়নে কয়েকজন কার্ডধারীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, গত দুই মাসের চাল এক সাথে দেওয়া হচ্ছে। সেই খানে দুই মাসে আমরা ৩০ কেজি করে ৬০ কেজি চাল পাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু ডিলার আমাদের কে ৫০ কেজি করে চাল দিচ্ছে। আবার টাকাও বেশি নিচ্ছে। আমরা কিছু বললে আমাদের হুমকি দিয়ে বলে আর চাল দিবেনা। তাই অনেক সময় চুপ করে থাকি। ডিলারের কাছে অনেক অফিসার আসে তাদের হাতে কিছু টাকা দিলে চলে যায়।
কয়েকজন ডিলার শিকার করে বলেন, আমাদের লেবার খরচ বেশি হয়ে যায়, তাই ১/২ কেজি কম দিয়ে থাকি। এর চেয়ে বেশি কম দেই না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমুন নেছা বলেন, চাল কম দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমরা অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে হতদরিদ্রদের মাঝে ৫১২টি কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিটি কার্ডধারীর প্রতি মাসে ১৫ টাকা করে ৩০ কেজি করে চাল পাওয়া কথা রয়েছে। কিন্তু সেই খানে পাচ্ছে ২৫ থেকে ২৭ কেজি বাড়তি দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সরকারে উন্নয়ন কর্মকান্ড। আর ব্যাহত হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর মহতি উদ্যোগ। দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি ভোক্তভুগিদের।
ইউনিয়নে কয়েকজন কার্ডধারীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, গত দুই মাসের চাল এক সাথে দেওয়া হচ্ছে। সেই খানে দুই মাসে আমরা ৩০ কেজি করে ৬০ কেজি চাল পাওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু ডিলার আমাদের কে ৫০ কেজি করে চাল দিচ্ছে। আবার টাকাও বেশি নিচ্ছে। আমরা কিছু বললে আমাদের হুমকি দিয়ে বলে আর চাল দিবেনা। তাই অনেক সময় চুপ করে থাকি। ডিলারের কাছে অনেক অফিসার আসে তাদের হাতে কিছু টাকা দিলে চলে যায়।
কয়েকজন ডিলার শিকার করে বলেন, আমাদের লেবার খরচ বেশি হয়ে যায়, তাই ১/২ কেজি কম দিয়ে থাকি। এর চেয়ে বেশি কম দেই না।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমুন নেছা বলেন, চাল কম দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। আমরা অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।