বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস বলেছেন, এগুলোর বিচারের জন্য প্রমাণের দরকার নেই, এদের তো হাতেনাতে ধরেছে। এদের জেলে নেয়াও উচিত না, প্রকাশ্যে এদের ফাঁসি দেয়া উচিত। আইনে কভার না হলে ইসলামিক আইনে করুক। যে আইনেই হোক ধর্ষকের বিচার জনসম্মুখে কার্যকর করতে হবে।
রোববার (১৬ মার্চ) সকালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশুর (ধর্ষণ চেষ্টার ভিকটিম) শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে এসে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সতেরো বছরে এসকল ধর্ষণ, গণধর্ষণের কোন বিচার হয়নি। সেকারণেই এগুলো বেড়ে গিয়েছে। আপনাদের মনে আছে নারায়ণগঞ্জের রিমার স্বামীকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া কীভাবে তৎক্ষনাৎ ফাঁসি দিয়েছিল। সেভাবে যদি হাসিনা কয়েকটা বিচার করত তাহলে এগুলো হত না।
এই যে নরপশুগুলো এদের দুয়েকটার বিচার না হলে এরা ঠিক হবে না। আছিয়া মারা গেল, তার বিচারটা তৎক্ষনাৎ হয়ে গেলে এ ঘটনাগুলো ঘটত না। অথচ আমরা দেখেছি শেরপুরে, ময়মনসিংহে এরকম ঘটনা ঘটেছে। কুমিল্লায় তে মেরেই ফেলেছে একজনকে।
তিনি আরো বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমান এগুলো দেখার জন্য আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন এসকল পরিবারের কাছে তার বার্তা পৌঁছে দিতে যে তারেক রহমান এসকল পরিবারের পাশে আছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির প্রথম যুগ্ম আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আনোয়ার সাদাত সায়েম, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাহিদ হাসান, মহানগর যুবদলের আহবায়ক মনিরুল ইসলাম সজল প্রমুখ।