চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদের একটি কক্ষে তালা দিয়েছে একটি চক্র। এতে করে ইউনিয়ন জুড়ে মি¯্র প্রতিক্রয়া দেখা দিয়েছে। আতঙ্গ বিরাজ করছে ইউনিয়ন জুড়ে। ঘটনাটি উপজেলার ২নং বালিথুবা ইউনিয়ন পরিষদে।
ঘটনার সূত্রে জানাযায়, উপজেলা থেকে অসহায় গরিব মানুষের জন্য ১৮০ পিস কম্বল পাঠানো হয়েছে। সে কম্বলের খবর পেয়ে গত ২১শে জানুয়ারী রবিবার এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম ২০/৩০ নেতা কর্মী সহকারে ইউনিয়ন পরিষদের প্রবেশ করেন। সেই খানে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ আমির হোসেন ও প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম সামনে ২০টি কম্বল রেখে বাকি কম্বল গুলো দুই ভাগে ভাগ করে দেওয়ার কথা বলেন। এবং আগামীতে যে সকল বরাদ্দ আসবে সকল বরাদ্দ সমান ভাগে ভাগ করে দিতে বলেন এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম মাষ্ঠার। এসময় তারা ইউনিয়ন পরিষদের ২য় তলায় চেয়ারম্যান ব্যবহারিত একটি গেষ্ট রুমের তালা দফদার বাবুল কে দিয়ে ভেঙ্গে পেলেন। সেই খানে আরো একটি নতুন তালা জুলিয়ে দেন। প্যানেল চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াকে নির্দেশ দেন আগামীতে ঐ রুমটা আমরা ব্যবহার করবো বলে চলেযান।
ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আমির হোসেন বলেন, আমি প্রতিদিনের ন্যায়ে অফিসের কাজ করিতেছি। এসময় তাবাস্ছুম মাষ্টারসহ ২০/৩০জন লোক আমাদের আফিসে আসেন। অফিসের আসা কম্বল বন্টন করার জন্য। এসময় তারা পরিষদের গেষ্ট রুমটির তালা ভেঙ্গে আরো একটি তালা জুলিয়ে দেন।
প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাকে তাবাস্ছুম মাষ্ঠার ফোন করেছে আসার জন্য আমি এসে দেখি ওনারা ২০/৩০জন লোক আমাদের পরিষদে কম্বল বিতরন বিষয়ে কথা বলেন। এসময় তারা পরিষদের ২য় তলায় একটি কক্ষে তালা ভেঙ্গে নতুন তালা লাগিয়ে দেয়। আমি অনেক বার বাঁধা দিয়েছি তালা না ভাঙ্গার জন্য তারা সুনে নাই।
এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পর থেকে আমি পরিষদের প্রবেশ করিনাই। গত ২১ জানুয়ারী রবিবার আমি পরিষদে গিয়েছি। প্রতিটি ইউনিয়নে এমপির প্রতিনিধির জন্য একটি ভাগ থাকে। এই পরিষদ থেকে আমি কখন তা নেই নাই। এই বার এসেছি আমার ভাগের কম্বল নেওয়ার জন্য। পরিষদের একটি অব্যবহারীত রুম দফদারকে বলেছি পরিষ্কার করে রাখার জন্য। আমরা ব্যবহার করবো।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে আমি নিরাপত্তা হীনতা বুগতেছি। আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকে তারা। গত ২১শে জানুয়ারী তাবাস্ছুম মাষ্টারসহ ২০/৩০ জন লোক এসে আমার পরিষদের একটি কক্ষে তালা জুলিয়ে দেয়। আমি বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলেছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌলি মন্ডল বলেন, বিষয়টি আমি খুঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।
ঘটনার সূত্রে জানাযায়, উপজেলা থেকে অসহায় গরিব মানুষের জন্য ১৮০ পিস কম্বল পাঠানো হয়েছে। সে কম্বলের খবর পেয়ে গত ২১শে জানুয়ারী রবিবার এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম ২০/৩০ নেতা কর্মী সহকারে ইউনিয়ন পরিষদের প্রবেশ করেন। সেই খানে ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ আমির হোসেন ও প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম সামনে ২০টি কম্বল রেখে বাকি কম্বল গুলো দুই ভাগে ভাগ করে দেওয়ার কথা বলেন। এবং আগামীতে যে সকল বরাদ্দ আসবে সকল বরাদ্দ সমান ভাগে ভাগ করে দিতে বলেন এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম মাষ্ঠার। এসময় তারা ইউনিয়ন পরিষদের ২য় তলায় চেয়ারম্যান ব্যবহারিত একটি গেষ্ট রুমের তালা দফদার বাবুল কে দিয়ে ভেঙ্গে পেলেন। সেই খানে আরো একটি নতুন তালা জুলিয়ে দেন। প্যানেল চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াকে নির্দেশ দেন আগামীতে ঐ রুমটা আমরা ব্যবহার করবো বলে চলেযান।
ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আমির হোসেন বলেন, আমি প্রতিদিনের ন্যায়ে অফিসের কাজ করিতেছি। এসময় তাবাস্ছুম মাষ্টারসহ ২০/৩০জন লোক আমাদের আফিসে আসেন। অফিসের আসা কম্বল বন্টন করার জন্য। এসময় তারা পরিষদের গেষ্ট রুমটির তালা ভেঙ্গে আরো একটি তালা জুলিয়ে দেন।
প্যানেল চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাকে তাবাস্ছুম মাষ্ঠার ফোন করেছে আসার জন্য আমি এসে দেখি ওনারা ২০/৩০জন লোক আমাদের পরিষদে কম্বল বিতরন বিষয়ে কথা বলেন। এসময় তারা পরিষদের ২য় তলায় একটি কক্ষে তালা ভেঙ্গে নতুন তালা লাগিয়ে দেয়। আমি অনেক বার বাঁধা দিয়েছি তালা না ভাঙ্গার জন্য তারা সুনে নাই।
এমপির প্রতিনিধি জি এস তাবাস্ছুম বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পর থেকে আমি পরিষদের প্রবেশ করিনাই। গত ২১ জানুয়ারী রবিবার আমি পরিষদে গিয়েছি। প্রতিটি ইউনিয়নে এমপির প্রতিনিধির জন্য একটি ভাগ থাকে। এই পরিষদ থেকে আমি কখন তা নেই নাই। এই বার এসেছি আমার ভাগের কম্বল নেওয়ার জন্য। পরিষদের একটি অব্যবহারীত রুম দফদারকে বলেছি পরিষ্কার করে রাখার জন্য। আমরা ব্যবহার করবো।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে আমি নিরাপত্তা হীনতা বুগতেছি। আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকে তারা। গত ২১শে জানুয়ারী তাবাস্ছুম মাষ্টারসহ ২০/৩০ জন লোক এসে আমার পরিষদের একটি কক্ষে তালা জুলিয়ে দেয়। আমি বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলেছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌলি মন্ডল বলেন, বিষয়টি আমি খুঁজ নিয়ে জানাচ্ছি।