এর মধ্যে আন্তঃজেলা চোর চক্রের সদস্য হাজীগঞ্জের সদর ইউনিয়নের সুদিয়া গ্রামের খাজা মহিন উদ্দিন (২৬) ও নোয়াখালী জেলার নুরুন্নবী (২৭) এবং বলাখাল থেকে আটক চোর রাছেল (২৫) নোয়াখালী জেলার বাসিন্দা। তাদের মধ্যে গরু চোর চক্রের একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় চাঁদপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার দিবাগত রাতে বেলচোঁ বাজার থেকে আন্তঃজেলা গরু চোর চক্রের সদস্য খাজা মহিন উদ্দিন ও নুরুন্নবীকে স্থানীয় জনতা আটক করে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাজীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করায়।
এসময় আটক খাজা মহিন উদ্দিন ও নুরুন্নবী জানান, তাদের সাথে হাজীগঞ্জ উপজেলার গন্ধর্ব্যপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের কসাই আব্দুল আউয়াল, হাজীগঞ্জ পৌরসভার রান্ধুনীমূড়া গ্রামের কসাই লিটন ও হাজীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের দোয়ালিয়া গ্রামের গরু চোর হাসানসহ আরো অনেকে জড়িত রয়েছে।
এদিকে একই দিন রাতে বলাখাল হাজী বাড়ির একটি বসতঘর থেকে চুরি করে পালিয়ে যাওয়ার সময় রাছেলকে এক ব্যক্তি জড়িয়ে ধরে ডাক-চিৎকার দেন। এসময় স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে গণপিটুনি দেয় এবং তার কাছ থেকে চোরাই মালামাল উদ্ধার করে। খবর পেয়ে পুলিশ তাকেও উদ্ধার করে হাজীগঞ্জ থানায় নিয়ে আসে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক সংবাদকর্মীদের জানান, আটক চোরদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এর মধ্যে আটক খাজা মহিন উদ্দিন ও নুরুন্নবী আন্তঃজেলা গরু চোর চক্রের সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। তি